ভালো মন্দের পার্থক্য করবেন কি ভাবে ?
ভালো এবং মন্দের পার্থক্য করার জন্য কিছু সাধারণ নীতিমালা এবং মূল্যবোধ মেনে চলা যেতে পারে। এখানে কিছু দিক নির্দেশনা দেওয়া হলো: এই দিকগুলো মনে রেখে, প্রতিটি কাজের ভালো-মন্দ বিচার করা সম্ভব।
Jagarani Sangha, Barun
ভালো এবং মন্দের পার্থক্য করার জন্য কিছু সাধারণ নীতিমালা এবং মূল্যবোধ মেনে চলা যেতে পারে। এখানে কিছু দিক নির্দেশনা দেওয়া হলো: এই দিকগুলো মনে রেখে, প্রতিটি কাজের ভালো-মন্দ বিচার করা সম্ভব।
কলমেঃ মোঃ আমিনুল এহছান মোল্লা স্থানঃ রাওনাট-কাপাসিয়া-গাজীপুর। তারিখঃ ১৫-০৮-২০২৪ ইং ********************************* স্বাধীনতা কহিল, শুনো হে মাতৃকার সকল, আমি হয়েছি মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধের ফসল। অধিকারে আমি সর্ব্ -নহে কারো একক দখল, আমি মৈত্রীর ডাক দেই, আমি তাড়াই নকল। আমি সম-অধিকার সকলের উপর, আমি নই জুলম অত্যাচারী স্বৈরাচার। স্বাধীনতা কহিল, অনেক রক্তের পর আসিয়া মুক্ত গগণে উড়েছি
কলমেঃ মোঃ আমিনুল এহছান মোল্লা স্থানঃ রাওনাট-কাপাসিয়া-গাজীপুর। তারিখঃ ১৫-০৮-২০২৪ ইং ********************************* কোকিল এসেছিল বসন্তের আমন্ত্রণে, দখল করে নিলো কাকের বসতি গোপনে! একে একে ঝরে দিলো পুস্পের মঞ্জুরি কুহু কহু কণ্ঠ সুরে কেড়ে নিলো যত জহুরী। কাক এক শুন্যতায় আপন আসনে বসি কোকিল ছানার সুরে বাজায় বিরহী বাঁশি ! বসন্ত শেষে উড়ে গেল কোকিলের ঝাঁক, মুক্ত
ইসলামিক দৃষ্টিতে “কুতব” (আরবি: قطب) হলেন এমন একজন আধ্যাত্মিক ব্যক্তি বা পীর, যিনি সুফি ধারায় অত্যন্ত উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন। কুতব শব্দের আক্ষরিক অর্থ “অক্ষ”, যা নির্দেশ করে যে তিনি আধ্যাত্মিকতার কেন্দ্রবিন্দু বা পৃথিবীর আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের মূল হিসেবে বিবেচিত হন। সুফিবাদের মতে, কুতব হলেন আল্লাহর বিশেষ একজন প্রিয় বান্দা, যিনি আধ্যাত্মিক জগতে অত্যন্ত প্রভাবশালী এবং যিনি পৃথিবীর
ঈদ উল আজহার দিনের আমল ঈদ উল আজহার দিনে মুসলমানদের কিছু বিশেষ আমল ও ইবাদত পালন করা হয়। এই দিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র হিসেবে গণ্য হয়। এখানে ঈদ উল আজহার দিনের আমলগুলো উল্লেখ করা হলো: ঈদের আগের দিন (যথা যুলহিজ্জার ৯ তারিখ) রোজা রাখা: যারা আরাফাতের ময়দানে উপস্থিত থাকতে পারে না, তাদের জন্য এই
প্রজন্ম হল একটি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জন্মগ্রহণকারী এবং একসঙ্গে বেড়ে ওঠা মানুষের একটি দল, যাদের সংস্কৃতি, চিন্তাধারা এবং জীবনধারা প্রায় একই রকম হয়। প্রজন্মের নাম এবং তারিখ নির্দিষ্ট সময়ের সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং প্রযুক্তিগত পরিবর্তন দ্বারা প্রভাবিত হয়। সাধারণত, এক একটি প্রজন্ম প্রায় ১৫-২০ বছর সময়কাল ধরে থাকে। নীচে কিছু প্রধান প্রজন্মের নাম এবং তাদের প্রায়
কলমেঃ আমিনুল এহছান মোল্লা। তারিখঃ ০৪-০৮-২০২৪ ইং স্থানঃ রাওনাট,কাপাসিয়া,গাজীপুর। ********************************** এই প্রযুক্তির যুগে যদি না জাগে জ্ঞান, সাইবার ক্রাইমে তুমি হারাবে অর্জন। যতই বলো প্রযুক্তি সেই অপূর্ব সুখ ! শত্রুরা ওত পেতে আছে হৃদয় উৎসুক। সেদিন তুমি বুক ভাসবে অশ্রুভরা গান আয়ত্ত্ব করেছে শত্রুরা ডিজিটাল প্ল্যাণ। কোথায় তোমার দল প্রযুক্তির পদমূলে ? গুজবে হুজুগে শত্রুরা
কলমেঃ আমিনুল এহছান মোল্লা। তারিখঃ ০৪-০৮-২০২৪ ইং স্থানঃ রাওনাট,কাপাসিয়া,গাজীপুর। ********************************** হৃদয়ের গভীরে কাঁদিছে রক্ত অন্ধ হয়ে, কাঁদিছে আপন মনে রাঙা রঙ হয়ে! এতো রক্ত লাল! করিছে সে হায় হায়! এতো করুণ কাতর স্বনে এই বাংলায়। এই রক্ত গর্জেছিল মুক্তি যুদ্ধের সমরে, ভয় ছিল না কোন তার ভাবনায়- অন্তরে। শুধু মায়ের জন্যে ছুটেছিল রক্ত লাল !
কলমেঃ আমিনুল এহছান মোল্লা। তারিখঃ ০৪-০৮-২০২৪ ইং স্থানঃ রাওনাট,কাপাসিয়া,গাজীপুর। ********************************** মায়ের বুকে জ্বলেছে আগুন কিসের আশে! কেন আজ অপলক ব্যাকুল শ্বাসে? কেন রক্ত ঝরে ! কেন গুলি ছুড়ে বুকের মাঝে, কেন রক্তে লাল স্বাধীন বাংলার ভাঁজে ভাঁজে ? কোন অসুরের ছোবল জেগেছে হায়! হায় কেন চৌদিকে দেশদ্রোহীদের ছত্র ছায়ায়- পুড়ায়! আমার মা’কে পুড়ায়? কোথায় সেই
জ্ঞানের পরিব্যাপ্তি (Scope of Knowledge) বলতে বোঝায় যে পরিসীমা, বিষয়, এবং ক্ষেত্রসমূহ যা একজন ব্যক্তি, সমাজ বা প্রতিষ্ঠান দ্বারা উপলব্ধি করা বা অধ্যয়ন করা হয়। এটি জ্ঞানের বিভিন্ন দিক, যেমন বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, দর্শন, শিল্প, সাহিত্য, ইতিহাস, এবং অন্যান্য অনেক বিষয়ে বিস্তৃত হতে পারে। জ্ঞানের পরিব্যাপ্তি ব্যক্তির অভিজ্ঞতা, শিক্ষা, অনুসন্ধানমূলক মনোভাব এবং সৃষ্টিশীলতার উপর নির্ভর করে।